Wellcome to National Portal
Economic Relations Division Government of the People's Republic of Bangladesh
Text size A A A
Color C C C C

Last updated: 5th April 2015

Aid Effectiveness in Bangladesh Project

Project Title   Name of Project Director/ Deputy Project Director Address/Telephone No./email
Aid Effectiveness in Bangladesh Project
 

Monowar Ahmed
মনোয়ার আহমেদ
Project Director &
Additional Secretary, ERD

Room # ,Block # 08,ERD
M/o Finance, Sher-e Bangla Nagar, Dhaka-1207.
(O), (R),(M), (I)
Fax: 
e-mail:

Dr.Md.Rezaul Bashar Siddique
ড.মোঃ রেজাউল বাসার  সিদ্দিকী
DeputySecretary & Deputy Project Director
Branch:Cord-III
Room#29,Block#07
Phone:9135689(O),9132780(R)01686601440(M),139(I)
e-mail: ds-cord3@erd.gov.bd,
          mrbsiddique@gmail.com

  

এইড ইফেকটিভনেস ইউনিট

গঠন ও মূল কার্যক্রম

বৈদেশিক সাহায্যের কার্যকারিতা বৃদ্ধি এবং সরকারের বৈদেশিক সহায়তা ব্যবস্থাপনার সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের এইড ইফেকটিভনেস ইউনিট কাজ করে আসছে।

 

 ইউনিটের মূল কার্যক্রম

  • AidInformaton Management System (AIMS) তৈরি;
  • অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের বৈদেশিক সাহায্য সমন্বয় ও ব্যবস্থাপনার সক্ষমতা বৃদ্ধি;
  • বৈদেশিক সহায়তা সংক্রান্ত জাতীয় নীতিমালা বা National Aid Policy প্রণয়ন;
  • Local Consultative Group (LCG)পরিচালনায় প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান;
  • বৈদেশিক সহায়তা গ্রহণকারী সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়সমূহের বৈদেশিক সাহায্য সমন্বয় ও ব্যবস্থাপনার সক্ষমতা বৃদ্ধি

চিত্র-:গত ২৬ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে অনুষ্ঠিতAid Information Management System (AIMS)–এর শুভ উদ্ভোধন অনুষ্ঠান।

 

২০১-১ অর্থবছরে সম্পাদিত গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলী       

  • বিগত ১৫ থেকে ১৬ই এপ্রিল, ২০১৪ তারিখ মেক্সিকোর রাজধানী মেক্সিকো সিটিতেHigh Level Meeting on Global Partnershipবাবৈশ্বিক সহযোগিতা বিষয়ক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকঅনুষ্ঠিত হয়। মাননীয় অর্থমন্ত্রীআবুলমালআবদুলমুহিতেরনেতৃত্বেবাংলাদেশথেকেএকটিউচ্চপর্যায়েরপ্রতিনিধিদলউক্ত বৈঠকে অংশগ্রহন করেন।Global Partnership for Effective Development Cooperationবা GPEDC কর্তৃক আয়োজিত দু’দিন ব্যাপী এই আন্তর্জাতিক বৈঠকশেষে অংশগ্রহণকারীরা আগামী দিনগুলোতে বিশ্বব্যাপী উন্নয়ন সহযোগিতার কার্যকারীতা বৃদ্ধির জন্যMexico Communiquéশীর্ষক একটি যৌথ ইশতেহার এবং ২৮টি বিশেষ উদ্যোগের অবতারণা করে। 
  • AIMS সফটওয়্যারটির পূর্ণাঙ্গ সংস্করণ গত ২৬শে অক্টোবর ২০১৪ এর মধ্যে অনলাইনের মাধ্যমে সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। ২৮টি উন্নয়ন সহযোগী দেশ/সংস্থা ইতোমধ্যে AIMS-এ তথ্য সরবরাহ করেছে। AIMS-এর মাধ্যমে নিয়মিত তথ্য প্রদানের মাধ্যমে বৈদেশিক সহায়তা প্রাপ্তিতে স্বচ্ছতা আনায়ন করা সম্ভব হবে মর্মে আশা করা যায়।
  • অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগেরCapacity Assessmentবা সক্ষমতা নিরূপণেরলক্ষ্যে আন্তর্জাতিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠানErnst & Youngকে নিয়োজিত করা  হয়। সক্ষমতা নিরূপণকাজশেষেপ্রতিষ্ঠানটি২০১৪ সালের মার্চ মাসে তাদের চূড়ান্ত প্রতিবেদনজমা দেয়। প্রতিবেদনে ইআরডি এরমানব সম্পদ উন্নয়ন, কাঠামো ও কার্য-প্রক্রিয়া সর্ম্পকে স্বল্প, মধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদে বাস্তবায়নযোগ্য বেশ কিছু সুপারিশ উপস্থাপন করেছে। সুপারিশসমূহ বাস্তবায়নের জন্য অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মহোদয়ের নেতৃত্বে একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন করা হয়েছে। উক্ত কমিটি Capacity Development Strategy-তে বর্ণিত সুপারিশসমূহ বাস্তবায়নে দু’টি সভায় মিলিত হয়েছে। ইআরডি’তে Development Effective Wing নামক একটি নতুন উইং স্থাপনে কমিটি নীতিগতভাবে একমত হয়েছে।
  • বৈদেশিক সহায়তা সংক্রান্ত জাতীয় নীতিমালার (National Policy on Foreign Assistance)প্রাথমিক কাঠামো মাননীয় অর্থমন্ত্রী কর্তৃক নীতিগতভাবে অনুমোদিত হওয়ার পর তা এতদসংক্রান্ত আন্ত:মন্ত্রণালয় কমিটির সদস্যদের নিকট উপস্থাপন করা হয়েছে। কমিটির সদস্যগণও কিছু পর্যবেক্ষণ উপস্থাপন করেছেন। এ বিষয়ে অন্যান্য দেশের অভিজ্ঞতা সর্ম্পকে জ্ঞান লাভের উদ্দেশ্যে আন্ত:মন্ত্রণালয় কমিটির সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিতদু’টি দল ভিয়েতনাম এবং রুয়ান্ডা সফর করে।উক্ত বৈদেশিক সহায়তা নীতিমালার খসড়া প্রণয়নের ক্ষেত্রে আন্তঃমন্ত্রনালয় কমিটিকে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানের জন্য একজন আন্তর্জাতিক পরামর্শক এবং একজন স্থানীয় পরামর্শক নিয়োগ দেয়া হয়েছে।Aid Policy সংক্রান্ত প্রাথমিক খসড়া ডিসেম্বর ২০১৪ সময়ে পাওয়া যাবে মর্মে আশা করা যায়।
  • ইআরডি’র এইড ইফেকটিভনেস ইউনিটের সহায়তায়২০১৩-১৪অর্থবছরে মোট ৩ টি লোকাল কনসাল্টেটিভ গ্রুপ প্লিনারি সভা এবং ৩টি এইড ইফেকটিভনেস ওয়ার্কিং গ্রুপের সভা অনুষ্ঠিত হয়।তাছাড়া, LCG Working Group-এর বাস্তবায়ন নিরীক্ষার স্বার্থে এ বছর LCG Working Group Review বা পর্যালোচনা পরিচালিত হয়।
  • বিগত ২৫ থেকে ২৭ আগস্ট ২০১৩ তারিখ ঢাকায়বিশ্বের বিভিন্ন দেশ, আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং সিভিল সোসাইটি ফোরামের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে Asia Workshop on the Global Partnership for Effective Development Cooperation: Links to the Post-2015 Development Agenda’শীর্ষক আন্তর্জাতিক কর্মশালা সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়। তিনদিনের এই কর্মশালা শেষে অংশগ্রহণকারীরা এতদঞ্চলের দেশগুলোর উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে সর্বসম্মতিক্রমে ‘Recommendations from Asia Pacific’ শীর্ষকসুপারিশমালাপ্রণয়নওগ্রহণকরেন।
  • এইড ইফেকটিভনেস ইউনিটের পক্ষ থেকে জাতীয় পর্যায়ে ‘Global Partnership for Effective Development Cooperation Monitoring Survey’ বা GPEDC পরিবীক্ষণ জরিপ সম্পন্ন করা হয়। উক্ত জরিপের মূল লক্ষ্য হলো ২০১১ সালে বুসান সম্মেলনে প্রস্তুতকৃত আন্তর্জাতিক উন্নয়ন অঙ্গীকারসমূহের জাতীয় পর্যায়েঅগ্রগতি পরিবীক্ষণ করা। জরীপের ফলাফলসমূহ পরবর্তীতে মেক্সিকোতে অনুষ্ঠিত বৈশ্বিক সহযোগিতা বিষয়ক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে উপস্থাপন করা হয়।
  • উক্ত অর্থবছরে জাতীয় পর্যায়ে তৃতীয় Global Accountability surveyবা বৈশ্বিক জবাবদিহিতা জরিপ পরিচালনা করা হয়। জরিপের চূড়ান্ত প্রতিবেদন২০১৪ এর মার্চ মাসে বার্লিনে অনুষ্ঠিত‘Accountable and effective development cooperation in a post-2015 era‛ DCF High-Level Symposium উপস্থাপন করা হয়।
  • এইড ইফেকটিভনেস ইউনিটের সহায়তায় বাংলাদেশ এ সময় “Global Partnership Monitoring Framework indicator: Use of country results frameworkশীর্ষক পাইলট স্টাডিতে অংশগ্রহন করে। 
  • বৈদেশিক সাহায্যের কার্যকারিতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করছে এইরূপ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরাম যেমনঃ Global Partnership for Effective Development Cooperation (GPEDC), International Aid Transparency Initiative (IATI) এবংAsia Pacific Development Effectiveness Facility (APDEF)-এ ইআরডি-এর যথাযথ অংশগ্রহন নিশ্চিতকরণে এইড ইফেকটিভনেস ইউনিট প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশ বর্তমানেIATI-এর সহসভাপতিএবংAPDEF এর সভাপতির দায়িত্ব ছাড়াও GPEDC এর Steering Committeeএর সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে।  
  • দক্ষিণ-দক্ষিণ ও ত্রিমুখী সহযোগিতাকে আরও কার্যকর করার কৌশল নিয়েএইড ইফেকটিভনেস ইউনিটের সহযোগিতায় ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে এবং ২০১৪ এর ফেব্রুয়ারিতে দু’টি কর্মশালার আয়োজন করা হয়। কর্মশালায় গৃহীত সুপারিশসমূহপরবর্তীতে মেক্সিকোতে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বিষয়ক উচ্চ পর্যায়ের সভায় উপস্থাপন করা হয়। এছাড়া, জাতীয় বৈদেশিক সহায়তা নীতিমালা প্রণয়নেও এসব সুপারিশসমূহ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে। 
  • বৈদেশিক সাহায্যের কার্যকর ব্যবহারের উপর তৃণমূল পর্যায়ে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে এইড ইফেকটিভনেস প্রকল্পের পক্ষ থেকে দেশের বিভিন্ন বিভাগ ও জেলা শহরে কর্মশালা আয়োজনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে২০১৩-১৪ অর্থবছরে কক্সবাজার, সিলেট, খুলনা, রাজশাহী, কুমিল্লা ও নরসিংদী, বরিশাল ও মৌলভীবাজারসহ দেশেরমোটআটটি জেলা ও বিভাগীয় শহরে এ ধরনের কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
  • মন্ত্রণালয়সমূহের বৈদেশিক সাহায্য ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত সক্ষমতা নিরূপণের জন্য পাঁচটি মন্ত্রণালয়কে বাছাই করা হয়েছে। বাছাইকৃত মন্ত্রণালয়সমূহ হচ্ছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, বিদ্যুৎ বিভাগএবং সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয়।
  • এইড ইফেক্টিভনেস প্রকল্পে প্রেষণে নিযুক্ত কর্মকর্তাসহ ইআরডির অন্যান্য কর্মকর্তাদের বৈদিশিক সহায়তার কার্যকারিতা বৃদ্ধি সংক্রান্ত কার্যক্রমের বিষয়ে পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন কার্যক্রম গৃহীত হয়েছে।

সম্ভাব্য ভবিষ্যত কার্যক্রম 

  • ইআরডি-এরCapacity Assessmentবা সক্ষমতা নিরূপণ সংক্রান্ত প্রতিবেদনের সুপারিশসমূহ বাস্তবায়নের জন্য গঠিত উচ্চ পর্যায়ের কমিটিকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমেসহযোগিতা প্রদান।
  • বৈদেশিক সহায়তা সংক্রান্ত জাতীয় নীতিমালার খসড়া চূড়ান্তকরণ এবং খসড়া প্রণয়নে সরকার, দাতা সংস্থা, নাগরিক সমাজ ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট পক্ষের সঙ্গে প্রয়োজনীয় মত বিনিময়।
  • এইড ইফেকটিভনেস ইউনিটকে একটি পূর্ণাঙ্গ উইং এ রুপান্তরের জন্যToRপ্রণয়নএবং ধারাবাহিকভাবে অন্যান্য প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পাদন।
  • ২০১৫ থেকে ২০২০ সময়কালের জন্য নতুন Joint Cooperation Strategy (JCS)বা যৌথ সহযোগিতা নীতি প্রণয়নে ইআরডি-কে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদান
  • নিয়মিত এলসিজি প্লিনারি সভা ও এইড ইফেকটিভনেস ওয়ার্কিং গ্রুপের সভা আয়োজনে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান।
  • LCG Working Group Review Report শীর্ষক পর্যালোচনা প্রতিবেদনের সুপারিশসমূহের সুষ্ঠু বাস্তবায়ন নিশ্চিতকরণ।
  • মন্ত্রণালয়সমূহের বৈদেশিক সাহায্য ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত সক্ষমতা নিরূপণের জন্য একটিTerms of Reference বা ToR প্রণয়ন এবং তাসংশ্লিষ্ট পক্ষের সাথেপ্রয়োজনীয় মতামত বিনিময়ের মাধ্যমে চুড়ান্তকরণ।
  • সরকারি, বেসরকারী বিভিন্ন উৎস থেকে আসা উন্নয়ন সাহায্যের যথার্থ পরিচালনা ও পর্যালোচনার স্বার্থে Development Finance and Aid Assessment(DFAA)শীর্ষক একটি গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার উদ্যোগ গ্রহণ।
  • ইআরডিসহ কতিপয় মন্ত্রণালয়ের স্বক্ষমতা বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা।